Monday, December 3, 2018
Thursday, April 19, 2018
Prem # 19
বিকেলগুলো আজকাল বড্ড বিষাদ মেখে থাকে।
দুপুরটা গুমরে উঠলে,
মনখারাপের উঠোন জুড়ে বৃষ্টি নামে
এক পশলা।
বৃষ্টি থামলে, সেখানে ছড়িয়ে যায়
অগুনতি কাঁচের টুকরো।
ভাঙা আয়নায় প্রতিবিম্ব খুঁজি-
তোর, আমার, আমাদের ফেলে আসা গল্পের।
দুপুরটা গুমরে উঠলে,
মনখারাপের উঠোন জুড়ে বৃষ্টি নামে
এক পশলা।
বৃষ্টি থামলে, সেখানে ছড়িয়ে যায়
অগুনতি কাঁচের টুকরো।
ভাঙা আয়নায় প্রতিবিম্ব খুঁজি-
তোর, আমার, আমাদের ফেলে আসা গল্পের।
ড্রইংরুমের সোফার একলা হাতলে
মাথা রেখে আকাশ দেখি,
নিরলস অলসে, অবিচ্ছেদ অবসাদে।
ওই পুব কোণে একটা ঝড় ওঠে যদি...
যদি উড়িয়ে দেয় সব অভিমানের মেঘ...
যদি হাওয়ায় ভেসে আসে
তোর একখানা চিঠি,
পথ ভুলে, ভুল ঠিকানায়।
মাথা রেখে আকাশ দেখি,
নিরলস অলসে, অবিচ্ছেদ অবসাদে।
ওই পুব কোণে একটা ঝড় ওঠে যদি...
যদি উড়িয়ে দেয় সব অভিমানের মেঘ...
যদি হাওয়ায় ভেসে আসে
তোর একখানা চিঠি,
পথ ভুলে, ভুল ঠিকানায়।
কিছু কিছু নাটিকার তো কোনো মহড়া হয় না!
বা কোনও কোনও কল্পনার, চিত্রনাট্য!
বা কোনও কোনও কল্পনার, চিত্রনাট্য!
Prem #18
অংকেরা ক্রমশই ভুল হতে থাকে।
মনখারাপের শহরে, বৃষ্টিরা
অন্য সুরে ঝরে,
অচেনা তাল, অজানা রাগিনী।
ডাকবাক্সে অপ্রয়োজন অপেক্ষায় থাকা
চিঠিগুলোর গায়ে বসন্ত ফ্যাকাশে হয়।
চেনা সম্পাদ্যরাও আর মেলে না কিছুতেই।
মনখারাপের শহরে, বৃষ্টিরা
অন্য সুরে ঝরে,
অচেনা তাল, অজানা রাগিনী।
ডাকবাক্সে অপ্রয়োজন অপেক্ষায় থাকা
চিঠিগুলোর গায়ে বসন্ত ফ্যাকাশে হয়।
চেনা সম্পাদ্যরাও আর মেলে না কিছুতেই।
একাকীত্বের একটা নিজস্ব গন্ধ আছে,
মেঘলা দিনের অভিমানী বাতাসের মতো।
সেই গন্ধে নেশা জাগে...
বিষন্নতার নেশা।
পলাশ সেদিন অন্য ভাষায় কবিতা শোনায়,
ঠিক ভুলের পরিমিতিতে গরমিলের মরচে ধরে।
মেঘলা দিনের অভিমানী বাতাসের মতো।
সেই গন্ধে নেশা জাগে...
বিষন্নতার নেশা।
পলাশ সেদিন অন্য ভাষায় কবিতা শোনায়,
ঠিক ভুলের পরিমিতিতে গরমিলের মরচে ধরে।
মনকেমনের আয়তন মাপা যায় কিসে?
পরিধি? ব্যাসার্ধ? ঘনত্ব?
কি তাদের একক?
পরিধি? ব্যাসার্ধ? ঘনত্ব?
কি তাদের একক?
হাজার মাইল হাঁটার পর
চেনা রাস্তারা একবার ভুল হবে কি?
ভুল রাস্তার জ্যামিতি কি আমায়
নিয়ে যেতে পারবে তোর পাড়ার মোড়ে?
চেনা রাস্তারা একবার ভুল হবে কি?
ভুল রাস্তার জ্যামিতি কি আমায়
নিয়ে যেতে পারবে তোর পাড়ার মোড়ে?
এইভাবেই অংকগুলো রোজ ভুল হতে থাকে।
ভুল উত্তর ভিড় বাড়ায় ভালোবাসার খাতায়।
ভুল উত্তর ভিড় বাড়ায় ভালোবাসার খাতায়।
Prem #17
ফিরে যেতে চাইলেও ফেরা যায় না আর।
অনন্তকাল সাথে হাঁটার সাধ নিয়ে
শুরু হয় যে পথ,
সে যে কখন আলাদা আলাদা বাঁক খুঁজে নেয়,
জানা যায় না।
ছোটবেলার ড্রইং খাতায়,
সমান্তরাল রাস্তারা এক হয়ে যেত
কোনও এক মোড়ের মাথায়।
সেই মিলন বিন্দু হাতড়ে ফিরি আমি,
দূরে... আরও দূরে...
হাজার ছায়াপথ পেরিয়েও যার দেখা মেলে না।
শুধু দু'টো পথের ব্যবধান
ক্রমেই তীব্র হয়ে ওঠে,
আঁকা হয়ে চলে অসমীকরণের গ্রাফ।
পিছন ফিরলে দেখি,
ফেলে আসা পথের বাঁকে বাঁকে
হারিয়েছে সবই-
সুখ, স্মৃতি, সুখস্মৃতি...
নিজের বলে কেউ নেই আর,
কেউ ছিলও না হয়তো কোনদিন।
দিগন্তরেখায় দাঁড়িয়ে হাতছানি দিয়ে ডাকেনা কেউ।
তাই ফিরে যাওয়া বলেও কিছু নেই আমার।
ফেলে আসা পথের বাঁকে বাঁকে
হারিয়েছে সবই-
সুখ, স্মৃতি, সুখস্মৃতি...
নিজের বলে কেউ নেই আর,
কেউ ছিলও না হয়তো কোনদিন।
দিগন্তরেখায় দাঁড়িয়ে হাতছানি দিয়ে ডাকেনা কেউ।
তাই ফিরে যাওয়া বলেও কিছু নেই আমার।
দু'টো সমান্তরাল পথের মিলে যাওয়ার
আশা বুকে বাঁচিয়ে রেখে,তাই,
এখন শুধু হারিয়ে যাওয়ার অপেক্ষা।
আশা বুকে বাঁচিয়ে রেখে,তাই,
এখন শুধু হারিয়ে যাওয়ার অপেক্ষা।
Prem # 16
কি যে হয় এক একটা দিন-
কুয়াশা ভেজা জানলার শার্সির
ভাঙা কোণের ফাঁকটুকু দিয়ে
মনখারাপ চুঁইয়ে পড়ে।
ভাবনা আসে-
শেষ লেখাখানা কি আজকেই?
কি থাকবে তাতে?
কুয়াশা ভেজা জানলার শার্সির
ভাঙা কোণের ফাঁকটুকু দিয়ে
মনখারাপ চুঁইয়ে পড়ে।
ভাবনা আসে-
শেষ লেখাখানা কি আজকেই?
কি থাকবে তাতে?
যা কিছু পেতে ভীষণ ইচ্ছে করে-
আবছা ঘুমের মাঝে মায়ের কপালের
লাল টিপের মতো প্রিয় কিছু,
বা জ্বর কপালে তার ঠান্ডা আদরের মতো-
যা খুব আরামের-
সেসবের কথাই লিখব কি?
আবছা ঘুমের মাঝে মায়ের কপালের
লাল টিপের মতো প্রিয় কিছু,
বা জ্বর কপালে তার ঠান্ডা আদরের মতো-
যা খুব আরামের-
সেসবের কথাই লিখব কি?
শীতের দুপুরে ছাদের অলস আলসে,
মিঠে রোদ, কমলালেবুর খোসা।
ওদিকের ছাদে কোনও এক নববধূর এলোচুল,
গলির মুখে বেড়াল ছানাগুলো খেলা করে-
এমন কোনো আটপৌরে ছবি আঁকব কি?
মিঠে রোদ, কমলালেবুর খোসা।
ওদিকের ছাদে কোনও এক নববধূর এলোচুল,
গলির মুখে বেড়াল ছানাগুলো খেলা করে-
এমন কোনো আটপৌরে ছবি আঁকব কি?
সন্ধ্যে নামে,
দূরে কোথাও শাঁখ বেজে ওঠে।
মনখারাপ আরো তীক্ষ্ণ হয়।
একটা নরম ছোঁয়া পাওয়ার আকুতি
বিবশ করে তোলে ভেতরখানা।
ইচ্ছে করে- কেউ যদি আসে,
ভালোবাসায় মুড়ে দিয়ে যায়
আমার সব ব্যথা, সব কষ্ট!
দূরে কোথাও শাঁখ বেজে ওঠে।
মনখারাপ আরো তীক্ষ্ণ হয়।
একটা নরম ছোঁয়া পাওয়ার আকুতি
বিবশ করে তোলে ভেতরখানা।
ইচ্ছে করে- কেউ যদি আসে,
ভালোবাসায় মুড়ে দিয়ে যায়
আমার সব ব্যথা, সব কষ্ট!
রাত গভীর হয়।
মেঘগুলো কোন ফোঁকর গলে
ঠাঁই নেয় আমার চোখের পাতায়।
বৃষ্টি নামলে বুঝতে পারি-
সব চাওয়াগুলো পূরণ হলে
শেষ লেখাটা হয়তো আজ লিখতেই হত না !
মেঘগুলো কোন ফোঁকর গলে
ঠাঁই নেয় আমার চোখের পাতায়।
বৃষ্টি নামলে বুঝতে পারি-
সব চাওয়াগুলো পূরণ হলে
শেষ লেখাটা হয়তো আজ লিখতেই হত না !
Thursday, March 22, 2018
Chicken Pot Pie
Chicken
pot pie is actually a very popular dish in America and Europe. But we Bengalis
know no regionalism when it comes to food. They are truly omnivorous. So, this
spring, baking a nice pie will give your mind a blossom.
Though
this dish needs no introduction, still when there is Wikipedia, you are tempted
to get the information and fill your blog page with it ! Lol ! A pie is
a baked dish which is usually made of a pastry dough casing that covers or
completely contains a filling of various sweet or savoury ingredients.
Pies are
defined by their crusts. A filled pie (also single-crust or bottom-crust),
has pastry lining the baking dish, and the filling is placed on top of the
pastry but left open. A top-crust pie has the filling in the
bottom of the dish and is covered with a pastry or other covering before
baking. A two-crust pie has the filling completely enclosed in
the pastry shell. Shortcrust pastry is a typical kind of
pastry used for pie crusts, but many things can be used, including baking powder
biscuits, mashed potatoes,
and crumbs.
Reading the history of the pie in the
Wikipedia page, I found it really interesting. It says, (I am reproducing it from the wikipedia page itself), ”The need for
nutritious, easy-to-store, easy-to-carry, and long-lasting foods on long
journeys, in particular at sea,
was initially solved by taking live food along with a butcher or cook.
However, this took up additional space on what were either horse-powered treks or
small ships, reducing the time of travel before additional food was required.
This resulted in early armies adopting
the style of hunter-foraging.
The
introduction of the baking of processed cereals including the creation
of flour,
provided a more reliable source of food. Egyptian sailors
carried a flat brittle bread loaf of millet bread
called dhourra cake, while the Romans had
a biscuit called buccellum.
Early pies
were in the form of flat, round or freeform crusty cakes called galettes consisting
of a crust of ground oats, wheat, rye,or barley containing honey inside. These
galettes developed into a form of early sweet pastry or desserts,
evidence of which can be found on the tomb walls of the Pharaoh Ramesses II,
who ruled from 1304 to 1237 BC, located in the Valley of the Kings. Sometime
before 2000 BC, a recipe for chicken pie was written on a tablet in Sumer.
Ancient Greeks are
believed to have originated pie pastry. In the plays of Aristophanes (5th
century BC), there are mentions of sweetmeats including small pastries filled
with fruit. Nothing is known of the actual pastry used, but the Greeks
certainly recognized the trade of pastry-cook as distinct from that of baker.
(When fat is added to a flour-water paste it becomes a pastry.)
The Romans made a plain pastry of flour, oil, and water to cover meats and
fowls which were baked, thus keeping in the juices. (The covering was not meant
to be eaten; it filled the role of what was later called puff paste.) A richer
pastry, intended to be eaten, was used to make small pasties containing eggs or
little birds which were among the minor items served at banquets.
The
1st-century Roman cookbook Apicius makes
various mentions of recipes which involve a pie case. By 160 BC, Roman
statesman Marcus Porcius Cato (234–149 BC), who
wrote De Agri Cultura, notes the recipe for the
most popular pie/cake called placenta.
Also called libum by the Romans, it was more like a
modern-day cheesecake on a pastry base, often used as an offering to
the gods. With the development of the Roman Empire and its efficient road
transport, pie cooking spread throughout Europe.
Pies
remained as a staple of travelling and working peoples in the colder northern
European countries, with regional variations based on both the locally grown
and available meats, as well as the locally farmed cereal crop. The Cornish pastry is
an adaptation of the pie to a working man's daily food needs. Medieval cooks
had restricted access to ovens due to their costs of construction and need for
abundant supplies of fuel. Pies could be easily cooked over an open fire, while
partnering with a baker allowed them to cook the filling inside their own
locally defined casing. The earliest pie-like recipes refer to coffyns (the
word actually used for a basket or box),
with straight sealed sides and a top; open-top pies were referred to as traps.
The resulting hardened pastry was not necessarily eaten, its function being to
contain the filling for cooking, and to store it, though whether servants may
have eaten it once their masters had eaten the filling is impossible to prove. This
may also be the reason why early recipes focus on the filling over the
surrounding case, with the partnership development leading to the use of
reusable earthenware pie cases which reduced the use of expensive flour.”
It reminds
me of the article I have read a few days ago which mentioned that the recipe of
the famous Rajasthani Laal Maas was actually invented as a staple food for the
Rajputs during their hunting. The ingredients used in that recipe are only
those which can be easily carried and stored for a long time so that the
Rajputs could carry those while going for hunting.
Well,
enough of history. Let’s focus on the recipe of our Chicken Pot Pie now. Here, I am
going to make a double crust one.
Preparation Time – 30 mins + 1 hour
for chilling the dough, Baking Time – 30-35 mins, Serving – 4-6
Ingredients:
For the filling:
- Boneless Chicken – 400 gms, cut into small pieces
- Carrot – 1 large, cut into small dice
- Beans – 125 gms, cut into thin ring
- Capsicum – 2 medium, cut into small dice
- Peas- 2 fistful
- Potato – 1 medium, cut into small dice
- Onion – 1 ½ medium
- Butter – 40 gms
- Flour- ¾ cup
- Milk – 1 cup
- Salt- to taste
- Sugar – 1 tbsp (optional)
- Back pepper powder – 1 tsp
- Oregano – to sprinkle
- Chicken stock – 2 cups
For pastry:
- Flour – 3 cup + to roll out
- Salt – 1 tsp
- Sugar – 1 tsp
- Butter – 60 gms
- Baking powder – 1 tbsp
- Ice water – as required
For Egg wash:
- Egg – 1 no.
- Water / milk – 1 tbsp
Method:
First, prepare the filling of the pie. For
this, put the chicken and all the vegetables in a pan. Pour 2 cups of water and
cover. Let it boil over medium flame for 15 mins.
After 15 mins, when the chicken and all
the vegetables get tender, turn the heat off. Drain the stock and keep it
aside.
Heat the butter in a pan. Add the onion
and fry it till it gets translucent.
Add the flour and stir for 1 min.
Then add the chicken stock and keep on
stirring continuously to avoid the lump formation.
Add the milk and mix it well.
Then add all the boiled vegetables and
chicken. Mix it well with the flour gravy. The flour with butter, milk and
chicken stock forms the white sauce which look like a thick gravy. Mix the
chicken and the vegetable very well to get them coated with the white sauce
evenly.
Sprinkle the seasoning of salt, sugar, pepper powder and oregano. Mix them.
Now, it’s time to prepare the pastry
dough. For this, mix all the dry ingredients and butter very well. By slowly adding
chilled water, prepare a soft dough.
Refrigerate the dough for at least one
hour.
After an hour, take the dough out from
the fridge. Wait for 10 more minutes.
Divide the dough into two. Take one at
a time and roll it out on a lightly floured surface. You have to roll out the
dough as per the diameter of your baking pan. Mine was a 9 inch springform pan
and the ingredients I mentioned here are appropriate for this.
Once you roll out one dough, place it
on the bottom of your baking pan. The diameter of your rolled out dough must be
2 inch bigger than that of your pan. Press the excess 1 inch of dough on the side
of the pan firmly to form a rim.
You may make wavy design by putting
your both the index fingers, one above the dough and the other below it. Continue
the process throughout the rim.
Roll out the other dough similarly and
place it on the top of the filling.
Form similar wavy shape on the sides of
the dough with the same alignment with that of on the bottom crust. Press both
the crust together to cover the filling completely.
Make some slits on the top crust to
allow the steam to escape while baking. For this, I inscribed my signature Lol !
Beat the egg with 1 spoonful of water. Brush the egg mixture on the top crust. This egg wash will result in a marvellous golden brown glaze after baking.
Bake your pie in a pre-heated oven for
30-35 mins at a temperature of 170o C or till the top crust turns
golden brown.
I must mention here that, every oven
has its own specification and only you can judge your oven the best. So, use
the temperature and the time which you feel is right for your oven. Mine is a
Bajaj 22lt OTG. And the aforesaid specification yields perfect output.
After baking, let it cool slightly for
10 mins on the wire rack. Then indulge yourself into a generous portion of it.
Wednesday, March 21, 2018
Chicken Yakhni Pulao
This time of the year the
whole Delhi is celebrating Navratri. They are having fast for the whole 9 days
at a stretch, having fruits only diet, and of course, a strict NO-NO to
non-vegetarian food. Well, Bengalis are always the exception! And when it comes
to food, they don’t follow any rituals which bar them from having their
favourite dishes. So, naturally, even this time of the year, my refrigerator is
full of chicken, fish, egg – whatsoever it may be possible. And on Sunday, both
my culinary passion and my taste buds crave for something delicious, something
scrumptious and obviously, something non-veg! Oh dear, be it the first day of
the Navratri, I just can’t waste my Sunday lunch with vegetarian food just like
other Bengalis. I remember during my childhood, it would be a rare occasion not
to have mutton (Khasir mangso) on Sunday lunch. Though I don’t follow this now
regularly, but still, there must be something special on the dining table on
Sunday.
So, this Sunday, I prepared
Chicken Yakhni Pulao. Yakhni Pulao is a Persian delicacy which was introduced
to the Indian by Mughal Rulers. By the Nawabs of Lucknow or Awadh, it was made
more popular. Though the authenticated Yakhni Pulao is generally made of
mutton, we have made our own improvisation to prepare the same dish with chicken
too. Yakhni, or the broth or stock is with its simplest term means the stew
cooked with the meat and spices. The yakhni pulao is basically the pulao which
is cooked in the yakhni. Sounds similar to the biryani, right? The basic
difference between both the dishes is that the yakhni pulao is made by cooking
the meat along with aromatic spices in water till the meat is tender, then
adding the rice in the meat broth along with meat which is then sealed and
cooked till it's done, whereas in case of biryani, the rice is boiled or
parboiled separately in spiced water and then layered with separately cooked
meat, which is then sealed and cooked over low heat till it's done. So, the
method of preparation is a bit easier in
case of Yakhni Pulao, which is more or a less a one pot meal with rice and meat
cooked together. But the aroma and taste.. just out of the
world !
Let’s begin with the recipe now….
Preparation Time – 20 mins, Cooking Time – 40 mins, Serving –
3-4
Ingredients:
For the Yakhni:
- Chicken – 600 gms, cut into medium sized pieces, cleaned and skinned
- Bay leave – 2 nos.
- Onion – ½ of a medium sized onion, cut into 4 dices
- Garlic – 2 cloves
- Ginger – 1 inch piece
- Cumin – ½ tsp
- Coriander – ½ tsp
- Kabab chini – ½ tsp
- Shahi jeera – ½ tsp
- White pepper (sha morich as we call it in Bengali) – ½ tsp
- Black peppercorn – ½ tsp
- Nutmeg – ½ inch piece
- Mace – 1 flower
- Saunf – ½ tsp
- Green cardamom – 3-4 nos.
- Clove – 4-5 nos.
- Cinnamon - 2 inch stick
- Dry red chilli – 1-2
- Water – 1 ½ times the volume of the rice + ¾ cup
For the pulao:
- Basmati rice – 300 gms (it is a thumb rule for Pulao or biryani to use the rice weighing half the meat), washed and drained
- Ghee – 1 tbsp
- Olive oil – 1 tbsp
- Onion – 2 medium
- Green chilli – 2 nos.
- Ginger-garlic paste – 1 tbsp
- Yogurt – 4 tbsp
- Tomato – 1 medium
- Red chilli powder – 1 tsp
- Salt – to taste
- Sugar – 2 tsp
Method:
First, you are going to
prepare the yakhni… the main part of the whole preparation. For that, tie up
all the whole spices mentioned for yakhni in a piece of muslin. In a deep pan,
put the muslin bundle along with the chicken. Pour the water you have measured.
Let me explain the water measurement for your convenience. Measure the rice in
any utensil as per your availability and convenience. It may be in a bowl or in
a cup. Say for example, 300 gms of rice is measured as 2 cups of rice. Now, you
have to take 1 ½ times of water, i.e, 3 cups of water, measured in the same cup
you used for measuring the rice. Then, pour a little extra, say, ¾ cup.
Then put the pan on the gas
oven over a low flame. Cover it. Keep it for 20-25 mins.
By the time your yakhni is
being prepared, you can make your other preparation. Such as, slice the onion
and tomato, beat the yogurt to have a smooth texture and spread the washed rice
on a flat plate to dry it up.
After 20-25 mins, the spices
in the muslin bundle, will infuse all their aroma in the water. The chicken has
its own flavour too. And by this time, the chicken will get tender also.
Moreover, the water in the
pan will be reduced to the desired quantity. The extra amount we have put,
would have been evaporated. The water left in the pan is just the appropriate
amount we need to cook your rice.
Take the muslin bundle out of
the pan. Keep it aside. Drain the chicken pieces and keep aside them too.
Now, take the spices out from
the muslin and make a paste of it (except for the bay leaves). It may sound a bit weird or you may think the
spices have already released their aroma, so the paste will be of no use. But trust
me, it is not. It will give the richness of flavour in your rice. Moreover, it’s
always better to use it than to waste, isn’t it? Even otherwise, you would have
to add some spices to the pulao for the intricate flavours. But as you have
already used these spices, and your yakhni is infused with their aroma, adding
more fresh spices would have make your pulao too loaded with fragrances. By using
these boiled spice paste, you can make your pulao simple yet extraordinary.
To cook the pulao, heat ghee
and oil in a pan or pressure cooker. Add the bay leaves you kept aside taken from the muslin out. Add
sliced onion and fry it till golden brown.
Add tomato and let it get soft.
Then add rest of the
ingredients mentioned for pulao. Cook them till they start releasing oil.
Add the chicken and the spice
paste. Cook it for another 2-3 mins.
Then add the rice and the
yakhni water.
Cover your pan and let the
rice cook over high flame till the water dries up and rice gets fully cooked. If
you are using pressure cooker, cover the lid and cook it over high flame till
the whistle is about to blow. Try not to let the whistle blow so that the
aromatic vapour may be kept inside the cooker only.
When you open the pan or the
pressure cooker, all your senses will be filled up with heavenly fragrances… a
combination of whole spices, ghee, chicken, basmati rice… just out of the world
!
Serve it. Don’t overdo it
with any side dish. Better serve it with simple cucumber raita.
Wednesday, January 17, 2018
Prem # 15
আবার যদি গোলাপ ফোটায় শীত,
বাষ্পে ভেজা চানঘরের আরশিতে
আলতো আঙুলের ছোঁয়া
যদি ফিরিয়ে আনে তোর মুখ,
ঠিক আমার কাঁধের পাশে,
তবে আঁকড়ে রাখতাম,
গোপন ডাকনামের আদরে,
চেনা সর্বনামের আন্তরিকতায়
বেঁধে রাখতাম তোকে -
আজন্মের তরে।
যদি কোনো এক অলীক সন্ধ্যায়,
অবহেলায় ফেলে রাখা মুঠোফোনখানা
বেজে ওঠে হঠাৎ,
পর্দায় তোর নাম নিয়ে,
সব অভিমানের কুয়াশা মুছে যেত।
ঝাপসা শার্সির ওপারে
স্ট্রিটলাইটের আলোয় ধোয়া বিভ্রান্ত রাস্তা
আবার দিশা খুঁজে পেতো
কোলাহল থেকে নির্জনতার দিকে।
যেখানে শুধু তুই আর আমি -
আর আমাদের মাঝে বেঁচে থাকা
চির প্রেমের রেশটুকু।
কিন্তু না...
স্বপ্ন সত্যি হয় না।
তাই শীত হয়ে থাকে কেবলই
পাতা ঝরার ঋতু।
আর আমি -
নি:স্ব, রিক্ত, আজন্ম বিরহ-যৌতুকের ভাগীদার।
বাষ্পে ভেজা চানঘরের আরশিতে
আলতো আঙুলের ছোঁয়া
যদি ফিরিয়ে আনে তোর মুখ,
ঠিক আমার কাঁধের পাশে,
তবে আঁকড়ে রাখতাম,
গোপন ডাকনামের আদরে,
চেনা সর্বনামের আন্তরিকতায়
বেঁধে রাখতাম তোকে -
আজন্মের তরে।
যদি কোনো এক অলীক সন্ধ্যায়,
অবহেলায় ফেলে রাখা মুঠোফোনখানা
বেজে ওঠে হঠাৎ,
পর্দায় তোর নাম নিয়ে,
সব অভিমানের কুয়াশা মুছে যেত।
ঝাপসা শার্সির ওপারে
স্ট্রিটলাইটের আলোয় ধোয়া বিভ্রান্ত রাস্তা
আবার দিশা খুঁজে পেতো
কোলাহল থেকে নির্জনতার দিকে।
যেখানে শুধু তুই আর আমি -
আর আমাদের মাঝে বেঁচে থাকা
চির প্রেমের রেশটুকু।
কিন্তু না...
স্বপ্ন সত্যি হয় না।
তাই শীত হয়ে থাকে কেবলই
পাতা ঝরার ঋতু।
আর আমি -
নি:স্ব, রিক্ত, আজন্ম বিরহ-যৌতুকের ভাগীদার।
Subscribe to:
Posts (Atom)